Table of Topics
অধ্যায় ৬
১. ক্রমসঞ্চিত জমা খাতায় সুদ ত্রৈমাসিক প্রদান করা হয়।
২. স্বাস্থ্যবীমা প্রকল্পে জমা করা প্রীমিয়ামের ওপর ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৮০ (ডী) ধারার কর ছাড় দেওয়া হয়।
৩. সুদের হারে বৃদ্ধির ফলে শেয়ারের দাম কমে যায় এবং সুদের হার কমলে তার মূল্য বৃদ্ধি হয়।
৪. সোনা কে ETF এ পরিবর্তিত করার সবথেকে বড় সুবিধা হল তার নগদিকরণ সহজ হয়ে যায়।
৫. কিসান বিকাস পত্রে বিনিয়োগ করার জন্য পোস্ট অফিসে যোগাযোগ করতে হবে।
৬. মুদ্রাস্ফীতির ফলে বাস্তবিক লাভ কমে যায় উদাহরণ স্বরূপ একটা স্থায়ী আমানতে ৬% লাভ কমে গিয়ে বাস্তবে ৪% দাঁড়ায়।
৭. কর্মচারীর গ্রাট্যুইটি ফান্ড ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৮০ (ডী) ধারার অন্তর্গত কর ছাড় যোগ্য নয়।
৮. যদি কোনও ব্যক্তির ছোট সন্তান থাকে তাহলে জীবনবীমা, স্বাস্থ্যবীমা, অবসর গ্রহণ ও শিশু বিনিয়োগ পলিসির মধ্যে চুড়ান্ত অগ্রাধিকার পাবে অবসর গ্রহণ পরিকল্পলা।
৯. যদি কোনও ব্যক্তি সাধারনতঃ ১৯৬১ সালের আয়কর আইনের ৮০ (ডী) ধারার অন্তর্গত যতটা ছাড় দেওয়া আছে, যা বর্তমানে ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত, তার থেকে বেশী কর সাশ্রয় করতে হলে তাকে ইনফ্রাস্ট্রাকচার বন্ড এ বিনিয়োগ করা উচিৎ।
১০. আবৃত্ত জমা ও ক্রমসঞ্চিত জমা দুটোতে ধারক কে লাভ সহিত ফেরতের গ্যারান্টি থাকে।
১১. ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সুদের হার বৃদ্ধি করলে স্টকের অথবা শেয়ারের মুল্য কমে যাবে বা নিম্নগামী হবে।
১২. একজন বীমা প্রতিনিধি গ্রাহক কে তার নিজের আর্থিক প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে পন্য সুপারিশ করে সহযোগিতা করতে পারেন।
১৩. যদি কোনও ব্যক্তির কিছু সময়ের জন্য কর্মহীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহলে তার পক্ষে ব্যাঙ্কের স্থায়ী আমানতের সাথে ম্যুচুয়াল ফান্ডের ডেবট ফান্ডে আদর্শ বিনিয়োগ হবে।
১৪. আবৃত্ত জমা ও ক্রমসঞ্চিত জমার মধ্যে প্রধান তফাৎ হল সুদ প্রদানের আবর্ত।
১৫. কিছু সময় অতিক্রম করার পর, ধরা যাক ১৫ বছর পর তার নিষ্পত্তিযোগ্য আয় উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পাবে যদি তার সন্তান ইত্যাদি থাকে।
১৬. ব্যাঙ্কে অর্থ গচ্ছিত রাখলে তার মেয়াদ, প্রদেয় সুদের প্রণালি ও হার স্পষ্ট ভাবে অগ্রিম সুচিত করা হয়।
১৭. যদি কোনও ব্যক্তি ঝুঁকি সুরক্ষার সাথে-সাথে পলিসির মেয়াদ উত্তীর্ণের পর কিছু লাভ ও অর্জন করতে চায় তাহলে তার (ROI) প্রীমিয়াম ফেরত প্রকল্প কেনা উচিৎ।
১৮. গৃহঋণের ই.এম.আই. বাবদ আয়ের অধিকতম ৪০% ব্যয় করা উচিৎ।
১৯. ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সুদের হার বৃদ্ধি করলে স্টকের মুল্য নিম্নগামী হবে ও শেয়ারের আকর্ষণ কমে যাবে।
২০. বাস্তব সোনা কে EFT তে পরিবর্তিত করলে তার নগদিকরণ সহজ হয়ে যায়।
২১. সঞ্চয় পন্য কেনার জন্য কল সেন্টার অথবা প্রতিনিধির থেকে ইন্টারনেট অনেক সহজ উপায়।
২২. কিসান বিকাশ পত্র পোস্ট অফিসে ভাঙ্গানো হয়।
২৩. ডাকঘর সঞ্চয়ের মাসিক জমা প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে মেয়াদ উত্তীর্ণ পর্যন্ত সুদের হার যা ছিল তাই থাকবে।
২৪. ডেবট মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার প্রধান উদ্দেশ্য হল সহজ নগদিকরণ।
২৫. কিছু আকস্মিক প্রয়োজনে ফান্ড রাখতে হলে ব্যাঙ্ক অথবা স্থায়ী আমানত সবথেকে সুবিধাজনক বিকল্প।
২৬. সব রকমের সঞ্চয় পরিকল্পনার প্রাথমিক অভিপ্রায় হল আকস্মিক ঘটনা ও জরূরি প্রয়োজনের জন্য তহবিল তৈরি করা।
২৭. গৃহঋণের ই.এম.আই. বাবদ আয়ের অধিকতম ৪০% ব্যয় করা উচিৎ।
২৮. ৬৫ বছর বা তার ঊর্ধ্বে যাদের বয়স তাদের স্বাস্থ্যবীমা বাবদ প্রদত্ত প্রীমিয়ামের ওপর ৮০ (ডী) ধারার অন্তর্গত কর ছাড়ের পরিমান বেশী।
২৯. ব্যাঙ্ক তার সুদের হার কম করলে তাদের বন্ডের মুল্য কমে যেতে পারে।
৩০. আবৃত্ত জমা ও প্রচলিত স্থায়ী আমানতের সুবিধা ও অসুবিধা লাভ সহ ফেরতের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
৩১. যদি কেউ সরাসরি শেয়ার ধরে রাখার চাইতে ইক্যুটি বেসড মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে তাহলে ঝুঁকির মাত্রা আরো বেশী বহুমুখী হয়ে যাবে।
৩২. স্থায়ী আমানতে লগ্নী করে আয়কর ছাড় পেতে তার মেয়াদ অন্তত ৫ বছর হতে হবে।
৩৩. NSC র তুলনায় ULIP এ বেশী কর সাশ্রয় হয় কারন NSC র সুদ করযোগ্য যেখানে ULIP থেকে অর্জিত লাভ করমুক্ত।
৩৪. কোনও গ্রাহক নিষ্পত্তি বিকল্প গ্রহণ করতে চাইলে সে তার ম্যাচ্যুরিটি অর্থের দাবী অধিকতম ৫ বছরের কিস্তি তে নিতে পারে।
৩৫. কেউ যদি অতিশীঘ্র তার লগ্নী অর্থ ফেরত পেতে চায়, ধরা যাক ৯ মাসের মধ্যে, তাহলে বীমা, মিউচুয়াল ফান্ড বা শেয়ারে বিনিয়োগ না করে ব্যাঙ্কে স্থায়ী আমানতে লগ্নী করাটা সব থেকে ভাল বিকল্প।
৩৬. সম্পদ পরিচালন কোম্পানিরা মিউচুয়াল ফান্ডের প্রকল্প পালন করে থাকে।
৩৭. টাইম ডিপোজিট একাউন্ট ডাকঘর থেকে প্রদান করা হয়।
৩৮. আবৃত্ত জমা ও ক্রমসঞ্চিত জমার প্রকল্প বাছার সময় গ্রাহক সুদের হার কে প্রধান বিবেচ্য বলে মনে করে।
৩৯. প্রচলিত জমা খাতায় ব্যাঙ্ক মাসিক/ত্রৈমাসিক/অর্ধবার্ষিক/বার্ষিক অন্তরালে সুদ প্রদান করে।
৪০. NSC ও ULIP দুটোতেই কর ছাড় পাওয়া যায় তবে ULIP এ সুবিধা বেশী।
৪১. স্বাস্থ্য বীমার ফেমিলি ফ্লোটার প্ল্যানে কোনও পূর্বনির্ধারিত অনুপাত থাকেনা।
৪২. কারও কাছে গোল্ড ETF এর ১০০ ইউনিটের সার্টিফিকেট থাকার অর্থ তার কাছে ৫০ অথবা ১০০ গ্রাম সোনা আছে।
৪৩. শেয়ার কেনা-বেচার জন্য বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ একটা প্রচলিত মঞ্চ প্রদান করে মধ্যস্থতার কাজ করে।
৪৪. ডাকঘর সঞ্চয় প্রকল্পে আয়কর ছাড় পেতে হলে গ্রাহক কে অন্ততঃ ৫ বছরের জন্য লগ্নী করতে হবে।